অনলাইন ক্লাসে যাচ্ছে না ঢাবি
ঢাবি প্রতিনিধি : করোনাভাইরাস প্রতিরোধে আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। তবে এ সময় দেশের সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালানোর আহ্বান জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। গত সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দেওয়া কমিশনের এক চিঠিতে এ কথা জানানো হয়।
তবে ইউজিসির এ আহ্বানে সাড়া দিচ্ছে না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলছে, এই মুহূর্তে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিক্ষার্থীদের সেশনজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
আজ জাগো প্রহরীকে উপাচার্য জানান, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে। তখন শিক্ষকরা অতিরিক্ত ক্লাস নিয়ে করোনা বন্ধের ঘাটতি পূরণ করে দিবে।
নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর পদক্ষেপে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টানা বন্ধ থাকায় সেশনজটের আশঙ্কায় রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ থেকে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী। তবে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষার্থীদের চিন্তাগ্রস্থ না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সাথে সাথে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে। তখন অতিরিক্ত সময় দিয়ে ঘাটতি পূরণ করা হবে।
অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েরা করোনার কারণে সমস্যায় পড়ে গেল। যেহেতু এটা একটি জাতীয় সমস্যা তাই একে যে কোনো ভাবে মোকাবেলা করতে হবে। এ সমস্যা যখন শেষ হয়ে আসবে তখন আমাদের শিক্ষকরা বিষয়টির দিকে সদয় দৃষ্টি দিবেন। তারা অতিরিক্ত সময় দিলে এই ঘাটতি পূরণ করা যাবে। করোনার কারণে আমরা যদি এক-দু’মাস পিছিয়ে যায়, তাহলে হয়তো সমস্যাটি সমাধানের জন্য আমাদের বিশেষ ড্রাইভ লাগবে।
অনলাইন ক্লাস নেওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আমরা মোবাইল অপারেটরদের সাথে কথা বলছিলাম। কিন্তু একেকজনের একেক নেটওয়ার্ক হওয়ার কারণে এটা সম্ভব হচ্ছে না।
তবে ইউজিসির এ আহ্বানে সাড়া দিচ্ছে না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। কর্তৃপক্ষ বলছে, এই মুহূর্তে অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে শিক্ষার্থীদের সেশনজটের ভোগান্তিতে পড়তে হবে না বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
আজ জাগো প্রহরীকে উপাচার্য জানান, দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হয়ে যাবে। তখন শিক্ষকরা অতিরিক্ত ক্লাস নিয়ে করোনা বন্ধের ঘাটতি পূরণ করে দিবে।
নভেল করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকানোর পদক্ষেপে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান টানা বন্ধ থাকায় সেশনজটের আশঙ্কায় রয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ থেকে ৩০ হাজার শিক্ষার্থী। তবে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শিক্ষার্থীদের চিন্তাগ্রস্থ না হওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার সাথে সাথে ক্লাস-পরীক্ষা শুরু হবে। তখন অতিরিক্ত সময় দিয়ে ঘাটতি পূরণ করা হবে।
অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েরা করোনার কারণে সমস্যায় পড়ে গেল। যেহেতু এটা একটি জাতীয় সমস্যা তাই একে যে কোনো ভাবে মোকাবেলা করতে হবে। এ সমস্যা যখন শেষ হয়ে আসবে তখন আমাদের শিক্ষকরা বিষয়টির দিকে সদয় দৃষ্টি দিবেন। তারা অতিরিক্ত সময় দিলে এই ঘাটতি পূরণ করা যাবে। করোনার কারণে আমরা যদি এক-দু’মাস পিছিয়ে যায়, তাহলে হয়তো সমস্যাটি সমাধানের জন্য আমাদের বিশেষ ড্রাইভ লাগবে।
অনলাইন ক্লাস নেওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, আমরা মোবাইল অপারেটরদের সাথে কথা বলছিলাম। কিন্তু একেকজনের একেক নেটওয়ার্ক হওয়ার কারণে এটা সম্ভব হচ্ছে না।